জি বাংলার (Zee Bangla) দর্শকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়, সেটি হল ‘নিম ফুলের মধু’ (Neem Phooler Madhu)। ধারাবাহিকটি টিআরপির নম্বর কিছুটা কমেছে, আর তাই তো টিআরপি বাড়াতে ধারাবাহিকে আসছে নতুন ঘটনা। সমস্ত বিপদ কাটিয়ে একটু সুখের মুখ দেখেছিল সৃজন, আর সেই সুখকে ধ্বংস করতে সদা তৎপর ইশা। আবারও নতুন পরিকল্পনায় মত্ত ইশা।
যারা ধারাবাহিক দেখেন তারা জানেনই, ইশা সৃজনের স্বপ্নের শাড়ির কথা ধ্বংস করে দেয়। তা নিয়ে অনেক ডিপ্রেশনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল সৃজন। মনটাকে ঠিক করার জন্য পর্ণা জেঠুকে বলে জেঠুর মশলার দোকানে সৃজনকে কাজে লাগাতে। জেঠু রাজিও হয়, সৃজনকে দায়িত্ব দেয়। এই নিয়ে বেশ খুশি দত্ত পরিবার। কিন্তু ইশা তো থাকতে দেবে না।
আর তাই ইশার নতুন পরিকল্পনা মশলার দোকান বরবাদ করা। আর ঠিক সেটাই হল। সৃজন দোকান বন্ধ করে বাড়ির দিকে রওনা দেয়, আর ঠিক তখনই কয়েকজন ছেলে, সৃজনকে ধাক্কা মেরে সৃজনের পকেট থেকে মানিব্যাগ বের করে নেয়, আর তার মধ্যেই ছিল দোকানের চাবি। সেটা নিয়ে তারা ছুট দেয়|বাড়িতে এসে সৃজন জানায়, তার মানিব্যাগ চুরি হয়ে গেছে। জেঠু দোকানে যাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়, জেঠুর সঙ্গে পর্ণাও আশে। এদিকে ইশা ওই দুষ্কৃতিদের নিয়ে মশলার দোকানে প্রবেশ করে। মশলার মধ্যে কেমিক্যাল মিশিয়ে দেয়। তারপর কাজ মিটতে ইশারা চলে যায়। পর্ণারা এসে দেখে সব ঠিকই আছে, কোনো ক্ষতি হয়নি।
পরের দিন সকাল হতেই খাদ্য দপ্তরের লোক এবং পুলিশ হানা দেয় মশলার দোকানে। তাদের কাছে খবর আছে, ভেজাল মশলা বিক্রি করা হচ্ছে। তারা সেটা চেক করে। চেক করে ভেজাল পায়। সৃজনকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। আবারও বিপদ সৃজনের। একটা কাটতে না কাটতেই আর একটা। খুব ভেঙে পড়ে পর্ণা। এবার দেখার, পর্ণা কি করে সৃজনকে নির্দোষ প্রমাণিত করে।